চিয়াসিডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকে। প্রতি ২৮ গ্রাম চিয়াসিডে প্রায় ১৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট (যার বেশিরভাগই ফাইবার), ৪ গ্রাম প্রোটিন, এবং ৮ গ্রাম ফ্যাট থাকে। এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, এবং জিঙ্কের মতো খনিজ পদার্থও রয়েছে।
চিয়াসিডের উপকারিতাঃ
চিয়াসিড ব্যবহারের পদ্ধতিঃ চিয়াসিড সহজেই বিভিন্ন ধরনের খাদ্যের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। এর নিরপেক্ষ স্বাদ থাকার কারণে এটি মিষ্টি এবং ঝাল উভয় ধরনের খাবারের সঙ্গে ভালোভাবে মানিয়ে যায়।
১. চিয়াসিড জেল তৈরিঃ
২. স্মুদি এবং জুসে মেশানোঃ চিয়াসিড স্মুদি বা জুসের মধ্যে যোগ করে পুষ্টি বৃদ্ধি করা যায়।
৩. সালাড বা স্যুপে ব্যবহারঃ চিয়াসিড সালাড বা স্যুপের উপরে ছিটিয়ে দেওয়া যায়। এটি স্বাদ এবং পুষ্টিগুণ উভয়ই বাড়ায়।
৪. বেকিংয়ে ব্যবহারঃ চিয়াসিড বিভিন্ন বেকড খাবারে (যেমন প্যানকেক, ব্রেড বা কেক) যোগ করা যায়। এটি খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়ায় এবং ক্রাঞ্চি টেক্সচার দেয়।
৫. পুডিং তৈরিঃ চিয়াসিড দিয়ে সহজেই পুডিং তৈরি করা যায়। এটি দুধ বা নারকেল দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মিষ্টি হিসেবে পরিবেশন করা যায়।
সতর্কতাঃ
চিয়াসিড একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড যা পুষ্টিগুণে ভরপুর এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এর ব্যবহারের পদ্ধতিও সহজ এবং এটি আপনার দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে যুক্ত করার মাধ্যমে শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখা সম্ভব। তবে, পরিমিত পরিমাণে এবং সঠিক পদ্ধতিতে এটি গ্রহণ করাই স্বাস্থ্যকর।
নির্ভরযোগ্য ডেলিভারি সার্ভিস এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে বিশুদ্ধমার্ট প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সহজ অর্ডার প্রক্রিয়া, দ্রুত সেবা, মানসম্পন্ন পণ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য একটি নিরভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
Jump To Top